- প্রথম পাতা
- সেবা সমূহ
- কর্মকর্তা বৃন্দ
- তথ্য
- ফটোগ্যালারি
- অর্গানোগ্রাম
- পরিচালক বৃন্দ
- যোগাযোগ
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
- নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- ডাউনলোড
- নোটিশ
- ত্রান
- রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য
- গভর্নিং বডি
- নির্বাহী পরিষদ
- কর্মকর্তার তথ্য
- কর্মী সংক্রান্ত তথ্য
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার তথ্য
- পরিচালক এর তথ্য
- প্রতিবেদন
নুরমিশন বাংলাদেশ এর প্রকল্প সমূহ
সেভক্রেড প্রোগ্রাম
সেভক্রেড প্রোগ্রাম সান্তাল মিশন নরওয়েজিয়ান বোর্ড (এসএমএনবি) এর একটি প্রকল্প। স্রেভক্রেড একটি ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প যা রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে বাস্তবায়িত হচ্ছে। দরিদ্র জনগোষ্টিকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করাই এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। প্রকল্পের প্রধান লক্ষিত জনগোষ্টি হচ্ছে আদিবাসী। এছাড়াও অন্যান্য জাতিগোষ্টি যারা অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে আছে।
এডুকেশন এ্যাসিসটেন্স প্রোগ্রাম (ইএপি)
এডুকেশন এ্যাসিসটেন্স প্রোগ্রাম (ইএপি) রাজশাহী জেলাসহ অন্যান্য জেলা নওগাঁ, দিনাজপুর , ঢাকা ও মৌলভীবাজার জেলা সমূহে ২০০৪ সাল থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এই প্রকল্পটি ক্ষুদ্র নৃতাত্তিক জনগোষ্টির মাঝে শিক্ষাকে এগিয়ে দেওয়ার জন্যই একটি প্রচেষ্টা। প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ বৃত্তি, এসএসসি ফরম ফিলাপ বৃত্তি, লজিং বৃত্তি, মেডিকেল টেকনোলজি (নার্সিং, প্যাথলজি প্রশিক্ষণ) বৃত্তি, এমবিএ, ইঞ্জিনিয়ার, বিডিএস, এমবিবিএস পড়ার জন্য বিশেষ বৃত্তি ও কম্পিউটার প্রশিক্ষণের জন্য সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে।
লুথারেন গার্লস হোস্টেল প্রজেক্ট (এলজিএইচপি)
লুথারেন গার্লস হোস্টেল রাজশাহী শহরের ভাটাপাড়ায় অবস্থিত সান্তাল মিশন নরওয়েজিয়ান বোর্ড (এসএমএনবি) এর একটি প্রকল্প। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় পর্যন্ত আদিবাসী সান্তাল ছাত্রীদের জন্য ২০০৫ সাল থেকে হোস্টেলটি পরিচালিত হয়ে আসছে। হোস্টেলে মোট সীট সংখ্যা ৪৭ টি। বর্তমানে ৪০ জন আদিবাসী ছাত্রী আছে। আদিবাসী ছাত্রীদের শিক্ষার হার বৃদ্ধি ও উচ্চ শিক্ষা অর্জন যেন সহজ হয় এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে হোস্টেলটি পরিচালিত হচ্ছে। লেখাপড়ার পাশাপাশি হোস্টেলে ছাত্রীদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কোচিং সুবিধা প্রদান করা হয়। হোস্টেলটি আদিবাসী ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। বর্তমানে শ্রেণিভিত্তিক ছাত্রী সংখ্যা নিম্নরূপ:
এইচএসসি ১৮ জন
স্নাতক ২০ জন
স্নাতকোত্তর ২ জন
মোট ৪০ জন ছাত্রী।