- সেবা সমূহ
- প্রকল্প সমূহ
- কর্মকর্তা বৃন্দ
- তথ্য
- ফটোগ্যালারি
- অর্গানোগ্রাম
- পরিচালক বৃন্দ
- যোগাযোগ
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
- নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- ডাউনলোড
- নোটিশ
- ত্রান
- রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য
- গভর্নিং বডি
- নির্বাহী পরিষদ
- কর্মকর্তার তথ্য
- কর্মী সংক্রান্ত তথ্য
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার তথ্য
- পরিচালক এর তথ্য
- প্রতিবেদন
বারসিক
বারসিক সম্পর্কে
বারসিক হচ্ছে একটি বেসরকারি ও অলাভজনক উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান। বারসিক প্রথমে ইন্টিগ্রেটেড এ্যাকশন রিসার্চ এন্ড ডেভেল্পমেন্ট (আইএআরডি) নামে ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বেশ কয়েকজন উন্নয়নকর্মী, শিক্ষক-গবেষক এবং সমাজকর্মীর সম্মিলিত উদ্যোগেই বারসিক’রআত্মপ্রকাশ ঘটেছে। বারসিক’র কাজের মূলক্ষেত্র হচ্ছে পরিবেশ এবং স্থায়িত্বশীল উন্নয়ন। গবেষণা এবং প্রকাশনা ও নথিভুক্তকরণের মাধ্যমেই লোকায়ত জ্ঞানকে সমসাময়িক উন্নয়ন উদ্যোগে যুক্ত ও বিবেচনা করাই বারসিক’র কাজের মূল উদ্দেশ্য। বৈদেশিক তহবিল ব্যবহারের জন্য এই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে এনজিও এ্যাফেয়ারস ব্যুরো কর্তৃক নিবন্ধিত। বারসিক ২০০১ সাল থেকেই মিজারিওর এর সহযোগিতায় স্থানীয় ও আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নের জন্য বিভিন্নভাবে কাজ করে আসছে। বারসিক’র পূর্ববর্তী কৌশলগত পরিকল্পনার (২০০৬-২০১৫) উদ্দেশ্য ছিলো বারসিক’কে শুধুমাত্র তথ্য নথিভূক্তকরণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা নয় বরং তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ে পর্যন্ত প্রয়োগিক গবেষণা, নীতিমালা/পলিসি পর্যায়ে এ্যাডভোকেসী, প্রচারণা বা ক্যাম্পেইনভিত্তিক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সক্ষম একটি সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। এই পর্যায়ে জননেতৃত্ব উন্নয়ন উদ্যোগ/প্রেক্ষাপটের ধারণা, নীতি এবং পদ্ধতিগুলো বারসিক’র সব ধরনের কর্মসূচিগুলোর প্রধান উপাদান হিসেবেই বিবেচিত হয়। চারটি কর্মএলাকার জনগোষ্ঠীর সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে নতুনভাবে প্রণীত এই কৌশলগত পরিকল্পনাপত্রটি (২০১৬-২০২৫) বারসিক কিভাবে বাংলাদেশের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে সেই ধারণা যেমন দিবে ঠিক তেমনি জননেতৃত্ব উন্নয়ন প্রক্রিয়ার ধারণা ও নীতি অনুসরণরকারী একটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসেবে বারসিক কিভাবে এগিয়ে যাবে সে সম্পর্কেও ধারণা দেবে। এছাড়া এই কৌশলগত পরিকল্পনাপত্রটি জননেতৃত্ব উন্নয়ন উদ্যোগ প্রয়োগের মাধ্যমে বারসিক কিভাবে কাঙ্খিত ইতিবাচক পরিবর্তন আনাতে সক্ষম হয়েছে সেটিও তুলে ধরবে। এই কৌশলগত পরিকল্পনাপত্রটির আরও একটি বিশেষ উদ্দেশ্য হচ্ছে ক্রমহ্রাসমান বৈদেশিক অনুদানকে বিবেচনা করে সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়ন নিশ্চিত করা এবং নিজেদের উন্নয়নের জন্য স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে আরও দায়িত্বশীল করে তোলা।