
- সেবা সমূহ
- প্রকল্প সমূহ
- কর্মকর্তা বৃন্দ
- তথ্য
- ফটোগ্যালারি
- অর্গানোগ্রাম
- পরিচালক বৃন্দ
- যোগাযোগ
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
- নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- ডাউনলোড
- নোটিশ
- ত্রান
- রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য
- গভর্নিং বডি
- নির্বাহী পরিষদ
- কর্মকর্তার তথ্য
- কর্মী সংক্রান্ত তথ্য
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার তথ্য
- পরিচালক এর তথ্য
- প্রতিবেদন
আফসার হোসেন-সিআরপি, রাজশাহী
আফসার হোসেন-সিআরপি, রাজশাহী সম্পর্কে
সিআরপি
সিআরপি 1979 সালে ড. ভেলরী এ টেইলর এবং কিছু বাংলাদেশীদের কে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের দুটি কক্ষ নিয়ে সিআরপি যাত্রা শুরু করেন। শীঘ্রই রোগীর ধারণ ক্ষমতা চার থেকে পঞ্চাশে উন্নীত হয়।1981 সালে সিআরপি ধানমন্ডির এক ভাড়াকৃত যায়গায় স্থানান্তরিত হয়। 1986 সালে তৃতীয়বারের মত ঢাকাস্থ ফার্ম গেইটে স্থানান্তরিত হয়।পরবর্তী দশ বছরের মধ্যে সিআরপি তিনবার স্থানান্তরিত হলেও, 1990 সালে ঢাকার পঁচিশ কিলোমিটার পশ্চিমে সাভারে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের মত এত জনবহুল দেশে সিআরপি ই একমাত্র এই ধরণের সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।
ভিশনঃ প্রতিবন্ধী বালক ও বালিকা, নারী ও পুরুষদের কে সমাজের মূল স্রোতধারায় একীভূতকরণ।
মিশনঃ এমন একটি পরিবেশ উন্নীত করা যেখানে সকল প্রতিবন্ধী বালক ও বালিকা, নারী ও পুরুষদের স্বাস্থ, পূনর্বাসন, শিক্ষা, কর্মসংস্থান,শারীরিক পরিবেশ এবং তথ্যের ক্ষেত্রে সমান সুযোগ পাবে।
অবজেক্টটিভসঃ
শারীরিক, সামাজিক, মনস্তাত্ত্বিক এবং আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসা, পূনর্বাসন এবং সাহায্য সেবা প্রদান করা হয়।
দক্ষিণ এশিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা এবং পূনর্বাসনের ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল বৃদ্ধি করা।
দেশের বিভিন্ন অংশে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সেবা কেন্দ্র চালু করা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় সাধন করা।
প্রতিবন্ধীতা সর্ম্পকে সচেতনতামূলক কার্যক্রম করা।
সমাজ ভিত্তিক সেবা প্রদানের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ক্ষমতায়ণ বৃদ্ধি করা।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের খেলা ধূলা এবং বিনোদন মূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা।
জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সমন্বয় সাধন করা।
আফসার হোসেন-সিআরপি, রাজশাহী 27 শে জুলাই 2013 থেকে যাত্রা শুরু করে। আফসার হোসেনের ছোট ছেলে মাজহারুল হান্নান কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার জন্য জমি দান করেছেন। 4 তলা বিশিষ্ট বিল্ডিংটি মূলত নির্মিত হয়েছে জাপান অ্যামবাসীর সহযোগীতায়।