- সেবা সমূহ
- প্রকল্প সমূহ
- কর্মকর্তা বৃন্দ
- তথ্য
- ফটোগ্যালারি
- অর্গানোগ্রাম
- পরিচালক বৃন্দ
- যোগাযোগ
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
- নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- ডাউনলোড
- নোটিশ
- ত্রান
- রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য
- গভর্নিং বডি
- নির্বাহী পরিষদ
- কর্মকর্তার তথ্য
- কর্মী সংক্রান্ত তথ্য
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার তথ্য
- পরিচালক এর তথ্য
- প্রতিবেদন
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ সম্পর্কে
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ
১. সংস্থার নামঃ ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ
২. সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের ঠিকানাঃ ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ, আবেদিন টাওয়ার (৩য় তলা), ৩৫ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা।
৩. সংস্থার প্রধানের নামঃ সুরেশ বার্টলেট পদবীঃ ন্যাশনাল ডিরেক্টর, ফোনঃ ৮৮০২৯৮২১০০৪-১১, ফ্যাক্সঃ +৮৮০২৮৮১৫১৮০ ইমেইলঃ suresh_bartlett@wvi.org
ওয়েবসাইটঃ bangladesh.wvasiapacific.org
৪. সংস্থার জেলা/আঞ্চলিক অফিসের ঠিকানাঃ সন্তোষপুর, বায়া, পবা উপজেলা, জেলাঃ রাজশাহী।
৫. জেলা/আঞ্চলিক পর্যায়ে প্রতিনিধির নামঃ সেবাষ্টিয়ান পিউরীফিকেশন, পদবীঃ সিনিয়র ম্যানেজার
৬. তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার নাম (জাতীয় পর্যায়ে): যোয়েল মন্ডল, পদবীঃ Senior Manager- Government Relation & Legal Compliance, ফোনঃ +৮৮০১৭৩০৭০০১৪৩
জেলা/আঞ্চলিক পর্যায়েঃ সেবাষ্টিয়ান পিউরীফিকেশন, পদবীঃ সিনিয়র ম্যানেজার, ফোনঃ +৮৮০১৭১৪০৪৫৭১৭
৭. সংস্থার প্রতিষ্ঠাকালঃ ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দ
৮. সংস্থার ধরনঃ আর্ন্তজাতিক সাহায্য সংস্থা (International NGO)
৯. সংস্থার নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্যঃ ১) নিবন্ধন প্রদানকারী সংস্থার নামঃ এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, নিবন্ধন নম্বরঃ ৪৭, সালঃ ১৮/০৪/১৯৮১ খ্রিঃ, সর্বশেষ নবায়নের তারিখঃ ১৫/০৫/২০১৫
১০. সংস্থার ভিশন/স্বপ্নঃ
প্রতিটি শিশুর জন্য আমাদের স্বপ্ন,
জীবন তার ভরে উঠুক পরিপূর্নতায়
প্রতিটি হৃদয়ের জন্য আমাদের প্রার্থনা,
অর্জিত হয় যেন তা ইচ্ছার দৃঢ়তায়
১১. সংস্থার মিশন/উদ্দেশ্যঃ সৃষ্টিকর্তার প্রদর্শিত পথ অনুসরন করে কথা, কাজ এবং জীবনাচরনের মধ্য দিয়ে দরিদ্র ও নিপীড়িত মানুষের ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করা এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করা।
১২. সংস্থার কর্মী ও কর্মকর্তার পরিসংখানঃ
কর্মী ও কর্মকর্তাঃ পূর্ণকালীনঃ মোট পুরুষ- ২৬ জন এবং মহিলা-৯ জন, উর্ধ্বতন- পুরুষ- ০১ জন, ম্ধ্যম পর্যায়ঃ পুরুষ-০২ জন, মাঠ পর্যায়ে পুরুষ- ২৩ জন এবং মহিলা-৯ জন, স্বেচ্ছাসেবী পুরুষ-৯৮ জন এবং মহিলা-১৮৬ জন। মন্তব্যঃ------- ।
১৩. সংস্থার কাজের প্রধান বিষয় সমূহঃ ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ চারটি মৌলিক বিষয় নির্ধারন করেছে যা সমন্বিত অগ্রাধিকার ভিত্তিতে, অংশিদারিত্বের দর্শনে এবং মানবীয় পরিবর্তনে এবং উন্নয়নের জন্য এবং উদ্দেশ্যের প্রতি বিশ্বস্ত থেকে করা হবে।
চারটি মৌলিক বিষয় নিম্নরুপঃ
ক. স্বাস্থ্য, পুষ্টি, নিরাপদ পানি ও পয়ঃ নিষ্কাশন কর্মসূচী
(৫ বছরের কম বয়সী শিশু, কিশোরী, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মায়েদের স্বাস্থ্য সেবার সুযোগ বৃদ্ধি করে পুষ্টিহীনতার হার কমানো)।
খ.জীবিকায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচী
(ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দারিদ্রতা হ্রাস এবং যুব সম্প্রদায়ের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে জীবন মান উন্নয়ন)
গ. ব্যবহারিক শিক্ষা ও জীবন দক্ষতার বিকাশ কর্মসূচী
(ই.সি.সি.ডি মডেল বাস্তাবায়নের মাধ্যমে ৩-৫ বছর বয়সী শিশুদের বিদ্যালয়ে গমনের হার বৃদ্ধি করা এবং ৬-১১ বছর বয়সী স্কুল ঝরে পড়া ও কর্মজীবি শিশুদের জন্য আনুষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগ তৈরি করা)
ঘ) জন সম্পৃক্তকরন ও স্পন্সরশীপ পরিকল্পনা
(ওয়ার্ড/গ্রাম ভিত্তিক উন্নয়ন দল গঠন ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় জন সম্পৃক্তকরন, শিশু সুরক্ষা ও তাদের অধিকার বিষয়ে এ্যাডভোকেসী করার দক্ষতা বৃদ্ধি ও দূর্যোগ প্রস্তূতী ও সাড়াদান)।
১৪. সংস্থার কার্যক্রম/কর্মসূচীসমূহঃ (শুধুমাত্র রাজশাহী জেলার জন্য প্রযোজ্য)
কর্মসূচী/প্রকল্পের নামঃ রাজশাহী এরিয়া কো-অর্ডনেশন অফিস
ইস্যূঃ স্বাস্থ্য, পুষ্টি, নিরাপদ পানি ও পয়ঃ নিষ্কাশন কর্মসূচী, জীবিকায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচী, ব্যবহারিক শিক্ষা ও জীবন দক্ষতার বিকাশ কর্মসূচী এবং জন সম্পৃক্তকরন ও স্পন্সরশীপ পরিকল্পনা।
কর্ম এলাকাঃ
পবা উপজেলাঃ ইউনিয়নঃ হরিপুর, দামকুড়া, দর্শনপাড়া, হুজুরীপাড়া এবং নওহাটা পৌরসভা।
গোদাগাড়ী উপজেলাঃ ইউনিয়নঃ গোদাগাড়ী, গোগ্রাম, দেওপাড়া, মাটিকাটা, রিশিকুল ও পাকড়ী এবং গোদাগাড়ী ও কাকনহাট পৌরসভা।
তানোর উপজেলাঃ ইউনিয়নঃ তালন্দ, সরনজাই, পাঁচন্দর এবং তানোর ও মুন্ডূমালা পৌরসভা।
উপকারভোগীর সংখ্যাঃ প্রত্যক্ষ উপকারভোগীর সংখ্যাঃ ৮৯৬৬১ জন এবং পরোক্ষ উপকারভোগীর সংখ্যাঃ ১১৫৫৬৯ জন
দাতা সংস্থার নামঃ ওয়ার্ল্ড ভিশন ইন্টারন্যাশনাল
১৫. কার্যক্রমের ক্ষেত্রে সংস্থার বিশেষত্ব/স্বকীয়তাঃ নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প পরিচালনা করা এবং সরকারী নির্দ্দেশনা ও অনুমোদন সাপেক্ষে ও কমিউনিটি কর্তৃক কার্যক্রম পরিকল্পনা এবং ত্রিপক্ষীয় মূল্যায়নে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহন করা। এছাড়া কার্যক্রম ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা অত্র সংস্থার বিশেষ সুনাম রয়েছে।